না পাওয়া ভালোবাসা
পর্ব – ০১
—২ বছর হলো সম্পর্কের তোমার ঠোঁটে চুমু পযর্ন্ত দিয়ে দেখিনাই।—এখন শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইছি তো করবোই আমি। তুমি বাধা দিলেও করবো।—Boyfriend মুখে এমন কথা শুনে কবিতা বেশ আশ্চর্য হয়ে যায়। কারন ছেলেটি এমন না।
জুহি : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করা হারাম।
হাসিব : হারাম হলেও আমি করবো। সবাই তাদের girlfriend দের কতো কিছু করে আমি তোমাকে কিচ্ছু করিনি।
বড়দের রোমান্টিক গল্প
জুহি : তাই বলে শারীরিক সম্পর্কে চলে যাবা তুমি।
হাসিব : আচ্ছা তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। সত্যি করে বলবা কিন্তু।
জুহি : হুমম অনেক ভালোবাসি তোমাকে।
হাসিব : তাহলে এমন করতেছো কেনো.? আমি যা চাচ্ছি তাই দাও।
জুহি : তাহলে আমাকে আগে বিয়ে করে নাও।
হাসিব : আমি একটা জব পাইলেই তোমাকে বিয়ে করে আমার ঘড়ে তুলবো কথা দিলাম।
জুহি : তাহলে তখন আমাকে বিয়ে করে শারীরিক সম্পর্ক করিও কেমন।
হাসিব : তার মানে তুমি আমার সাথে শারীরিক সম্পর্কে যাবে না এটাই তো।
জুহি : যাবোনা কখন বলছি অবশ্যই যাবো। সেটা বিয়ে পরে।
হাসিব : ঠিক আছে ভালো থাক বাই।
জুহি : এইইই শোন শোন।
হাসিব : বল কি বলবি।
জুহি : তুমি এমন কেনো করতেছো বলো। আমার সব কিছুই তো তোমার।
হাসিব : আমার তো আমাকে ভোগ করতে দে একটু।
জুহি : বিয়ের আগে এই সব করে যদি আমি প্রেগনেন্ট হই তখন কি হবে।
হাসিব : হবেনা। তার আগেই তোমাকে বিয়ে করে আমার ঘড়ে তুলবো আমি।
জুহি : প্লিজজজ হাসিব অবুজের মতো আচারন করিওনা একটু বুজার চেষ্টা করো আমায়।
হাসিব : আচ্ছা ২ বছরের সম্পর্কে কি তোমাকে কখনো কিস বা অন্য কিছু করছি।
জুহি : নাহ?
হাসিব : এখন আমি করবো।
জুহি : তুমি তো এমন ছিলেনা। কবে থেকে এমন হলে শুনি।
হাসিব : তর এতো কথার উত্তর দিতে পারবো না। যদি শারীরিক সম্পর্ক করিশ তাহলে সম্পর্ক রাখবো না হলে ব্রেকাআপ।
“এই কথাটি বলেই হাসিব ফোনটি কেটে দেয়” জুহি হাসিবের এমন কথা শুনে বেশ আশ্চর্য হয়। কারন যেই ছেলেটা লজ্জায় ভালো করে কথাই বলেনা। আজ পযর্ন্ত আমার হাতটি ছুয়ে দেখলোনা সেই ছেলেটি আজ এই সব কথা বলতেছে। সেটাও আবার ফোন দিয়ে।
“জুহির মাথায় যেনো হাজারো চিন্তা উরে এসে বসে। কারন সে এখন যদি শারীরিক সম্পর্কে না যায় তাহলে হাসিব যদি সত্যি সত্যি ব্রেকআপ করে তখন কি হবে।
প্রতিশোধের শারীরিক সম্পর্ক রোমান্টিক গল্প
“এই দিকে জুহিও হাসিব কে ভিষন ভালোবাসে।
“অনেক চিন্তা ভাবনার পরে জুহি মনে মনে ভাবে শারীরিক সম্পর্কতো অন্য কারোর সঙ্গে করতেছিনা। নিজের প্রিয় মানুষের সঙ্গেই করতেছি। তা ছারা কিছুদিন পরে তো আমার দুজন দুজন কে বিয়েই করবো।
“এই বার জুহি হাসিব কে ফোন দেয়”
জুহি : হ্যালো হাসিব।
হাসিব : কি হলো আবার শুনি।
জুহি : আমি রাজি তোমার কথায়। কিন্তু আমাকে কবে বিয়ে করবে তা আগে বলো।
হাসিব : সামনের মাসে বিয়ে করবো কথা দিলাম তোমাকে।
জুহি : সত্যি তো।
হাসিব : হুমমমমম সত্যি সত্যি সত্যি।
জুহি : ঠিক আছে। কোথায় যেতে হবে আমাকে বলো।
হাসিব : কোথাও আসতে হবে না। তুমি তোমাদের বাসায় থাকিও আমি যাবো রাতে।
জুহি : তুমি কি পাগল হয়েছো। যদি কেউ দেকে ফেলে তখন কি হবে।
হাসিব : তুমি একটি রুমে একাই থাকোনা।
জুহি : হুমমম থাকি তো।
হাসিব : শোন তুমি রাত ১২টায় দরজা খুলে রাখবা আমি ডুকে পরবো। আবার সকাল হাবার আগেই চলে আসবো।
জুহি : কিন্তু?
হাসিব : কোন কিন্তু না।
জুহি : ঠিক আছে সাবধানে আসিও আমি অপেক্ষায় থাকবো।
হাসিব : আচ্ছা।
“এর পরে তো হাসিব মহা খুশি কারন বিয়ের আগেই একটি মেয়েকে সে ভোগ করতে পারবে। যেটা সবাই করতে পারেনা।
“ওই দিকে জুহির মনে হাজারো কষ্ট কারন বিয়ের আগেই তাকে তারি প্রিয় মানুষ টা র্ধষন করবে। যেটা ভাবতেই খারাপ লাগতেছে।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক গল্প
“তো পরবর্তীতে রাত যখন ১২টা বাজে তখন জুহি নিজের রুমের দরজাটি খুলে রাখে যাতে হাসিবের আসতে কষ্ট না হয়।
“এই দিকে হাসিব ও সুযোগ বুজে জুহির রুমে চলে আসে।
জুহি : তোমাকে কেউ দেখেনিতো।
হাসিব : নাহ কেউ দেখেনি।
জুহি : না দেখলেই ভালো কারন যদি কেউ দেখে আমারা শেষ।
“জুহির কথাটি শেষ হতে না হতেই হাসিব তাকে জরিয়ে ধরে আদর করতে থাকে।
জুহি : দরজাটি লাগিয়ে দেই।
হাসিব : থাক ওমনি আগে তোমাকে আদর করতে দাও প্লিজজজজজ।
“কথাটি বলেই হাসিব ও জুহি একে অপরে ঘনিষ্ট হতে থাকে। এক পর্যায় দুজনে শারীরিক মেলা ও মেশায় আবদ্ধ হয়।
“ঠিক সেই সময় কেউ একজন রুমের ভিতরে চলে আসে এসেই __?
গল্পটি একটু ১৮+ বা খারাপ মনে হতে পারে কিন্তু খারাপ কিছুই থাকবেনা সবাই পরতে থাকুন সব বুজবেন আশা করি।
চলবে…..
আরো পড়ুন,
প্রতিশোধের শারীরিক সম্পর্ক রোমান্টিক গল্প