দূর্গাপূজা নিয়ে লেখা 2022 – দূর্গাপূজা নিয়ে কিছু কথা, ইতিহাস – Durga Puja
Niye Lekha
দুর্গাপূজা নিয়ে কিছু কথা
বাংলার ঝুলিতে বিশ্ব সম্মান, UNESCO’র ‘হেরিটেজ’ তকমা পেল কলকাতার
দুর্গাপুজো।
দুর্গাপুজো।
বাংলার মুকুটে জুড়ল নতুন পালক। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল এ রাজ্যের
দুর্গাপুজো। ইউনেস্কোর (UNESCO) ‘সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের’ তালিকায় জুড়ে গেল
দুর্গোৎসবের নাম।
দুর্গাপুজো। ইউনেস্কোর (UNESCO) ‘সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের’ তালিকায় জুড়ে গেল
দুর্গোৎসবের নাম।
আসুন জেনে নিই কলকাতার দুর্গাপুজোর UNESCO র আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সম্মান লাভের
ইতিহাস।
ইতিহাস।
ইনি তপতী গুহ ঠাকুরতা, এই নাম সাধারনের কাছে খুব পরিচিত না হলেও ইনি
Art Historian হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিত। বহু বছর ধরে তিনি
Kolkata Centre for Stduies in Social Sciences এর সঙ্গে যুক্ত। ইনি
২০০৩ সাল থেকে কলকাতার সার্বজনীন দুর্গাপূজা নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।
তিনি দুর্গাপুজোর ইতিহাস, সামাজিক দিক, অর্থনৈতিক দিক নিয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর
গবেষণা করেন। তার গবেষণা থেকেই আমরা জানতে পারি, ১৯৩৮ – ৩৯ সালে উত্তর কলকাতার
সিমলা ব্যায়াম সমিতি ও কুমোরটুলি সার্বজনীন দুর্গাপুজোর সাধারন সম্পাদক ছিলেন
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু।
Art Historian হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিত। বহু বছর ধরে তিনি
Kolkata Centre for Stduies in Social Sciences এর সঙ্গে যুক্ত। ইনি
২০০৩ সাল থেকে কলকাতার সার্বজনীন দুর্গাপূজা নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।
তিনি দুর্গাপুজোর ইতিহাস, সামাজিক দিক, অর্থনৈতিক দিক নিয়ে দীর্ঘ ১৫ বছর
গবেষণা করেন। তার গবেষণা থেকেই আমরা জানতে পারি, ১৯৩৮ – ৩৯ সালে উত্তর কলকাতার
সিমলা ব্যায়াম সমিতি ও কুমোরটুলি সার্বজনীন দুর্গাপুজোর সাধারন সম্পাদক ছিলেন
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু।
দূর্গা পূজার ইতিহাস
Loading...
২০১৮ – ১৯ সালে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক এনার সাথে যোগাযোগ করে এনাকে
UNESCO র এই স্বীকৃতি লাভের জন্য ওনার গবেষণা লব্ধ তথ্য UNESCO র
নির্দিষ্ট format এ পাঠাতে বলে। এরপর কেন্দ্রীয় “সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি” থেকে
তিনি সামান্য কিছু Research Grant পান এবং ওই grant পেয়ে তিনি ও তার সহযোগীরা
UNESCO র নির্দিষ্ট format এ তথ্য পাঠানোর জন্য কাজ শুরু করেন। এরপর তিনি
UNESCO তে তার দুর্গাপুজো সম্বধীয় গবেষণার একটি ১০ মিনিটের ভিডিও, ২০ টি ছবি ও
প্রায় ১৫০-২০০ শব্দের একটি লেখা পাঠান।
UNESCO র এই স্বীকৃতি লাভের জন্য ওনার গবেষণা লব্ধ তথ্য UNESCO র
নির্দিষ্ট format এ পাঠাতে বলে। এরপর কেন্দ্রীয় “সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি” থেকে
তিনি সামান্য কিছু Research Grant পান এবং ওই grant পেয়ে তিনি ও তার সহযোগীরা
UNESCO র নির্দিষ্ট format এ তথ্য পাঠানোর জন্য কাজ শুরু করেন। এরপর তিনি
UNESCO তে তার দুর্গাপুজো সম্বধীয় গবেষণার একটি ১০ মিনিটের ভিডিও, ২০ টি ছবি ও
প্রায় ১৫০-২০০ শব্দের একটি লেখা পাঠান।
তারই ফল স্বরূপ আমরা UNESCO থেকে “আবহমান অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য” এই সম্মান
লাভ করি।
লাভ করি।
প্রসঙ্গত, মানবসভ্যতার বহমান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের নিরিখে এখনও পর্যন্ত বিশ্বের
মোট পাঁচটি উৎসবকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। ফ্রান্স, বেলজিয়াম,
সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল,বলিভিয়ার মতো বিশ্বের মাত্র ৫টি দেশের উৎসব এখনও
পর্যন্ত ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছে। এবার সেই তালিকায় উঠে এল ভারতের নাম।
জুড়ে গেল বাংলাও।
মোট পাঁচটি উৎসবকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। ফ্রান্স, বেলজিয়াম,
সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল,বলিভিয়ার মতো বিশ্বের মাত্র ৫টি দেশের উৎসব এখনও
পর্যন্ত ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছে। এবার সেই তালিকায় উঠে এল ভারতের নাম।
জুড়ে গেল বাংলাও।
আরো পড়ুন,