Rabindranath Ekhane Kokhono Khete Asenni Web Series Story, Cast – Rekka –
Bongconnection
Rabindranath Ekhane Kokhono Khete Asenni Web Series Story
Hoichoi বাংলার সবথেকে বড় OTT প্লাটফর্মে সম্প্রতি রিলিজ হতে চলেছে নতুন এক
Web Series । নামটা কিন্তু ভারী অদ্ভুত । কি ? আইডিয়া করতে পারছেন
নিশ্চই ?
Web Series । নামটা কিন্তু ভারী অদ্ভুত । কি ? আইডিয়া করতে পারছেন
নিশ্চই ?
হ্যাঁ ঠিকই বুঝতে পেরেছেন । সিরিজটির নাম,
“রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেন নি।”
লেখক- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের বিখ্যাত গল্পকে নিয়েই পরিচালক
Srijit Mukherjee
তৈরি করেছেন এই ওয়েব সিরিজটি।
Srijit Mukherjee
তৈরি করেছেন এই ওয়েব সিরিজটি।
এরকম অদ্ভুত সুন্দর এক নাম তার ওপর এই সিরিজটিতে অভিনয় করেছেন বাংলার তাবর তাবর
সব অভিনেতারা । তাই রিলিজের আগে থেকেই এই সিরিজকে নিয়ে দর্শক ও গল্প প্রেমী
মানুষদের উচ্ছাস কিন্তু তুঙ্গে ।
সব অভিনেতারা । তাই রিলিজের আগে থেকেই এই সিরিজকে নিয়ে দর্শক ও গল্প প্রেমী
মানুষদের উচ্ছাস কিন্তু তুঙ্গে ।
Rabindranath Ekhane Kokhono Khete Asenni Cast
Director –
Srijit Mukherjee
Srijit Mukherjee
বাংলা ইন্ডাস্ট্রির এত বড় বড় সব নাম, তার ওপর বেস্ট সেলার এক নোভেলকে নিয়ে
সিরিজ । কি ? মনে হচ্ছে না, সিরিজটি আসলে ঠিক কেমন হবে ? গল্পটাই বা আসলে কি ?
সিরিজ । কি ? মনে হচ্ছে না, সিরিজটি আসলে ঠিক কেমন হবে ? গল্পটাই বা আসলে কি ?
চলুন জেনে নেওয়া যাক….
নাম শুনেই মনে হতে পারে, হয়তো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ঘিরেই ভিন্নধর্মী কোনো
আলোচনা বইটিতে করা হয়েছে। কিন্তু, উপন্যাসের প্লট সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা বলে।
আলোচনা বইটিতে করা হয়েছে। কিন্তু, উপন্যাসের প্লট সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা বলে।
ছবির মতো সুন্দর এক মফস্বল শহর সুন্দরপুর। “রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে
আসেন নি”- এই অদ্ভুত নামের এক রেস্টুরেন্টই মূলত সকলের কাছে সুন্দরপুরকে বিশেষ
করে তুলেছে। রবীন্দ্রনাথের মালিক, “মুশকান জুবেরি” নামক একজন অতি রহস্যময়ী
নারী।
আসেন নি”- এই অদ্ভুত নামের এক রেস্টুরেন্টই মূলত সকলের কাছে সুন্দরপুরকে বিশেষ
করে তুলেছে। রবীন্দ্রনাথের মালিক, “মুশকান জুবেরি” নামক একজন অতি রহস্যময়ী
নারী।
রবীন্দ্রনাথে কেউ একবার খেলে, কোনো এক অদৃশ্য টানে তাকে বারবার ফিরে আসতে হয়
এখানে। এখানকার ঘোর লাগানো খাবারের স্বাদ উপেক্ষা করার ক্ষমতা যেন কারোরই নেই।
বলার অপেক্ষা রাখে না, ভদ্রমহিলা নিজেই রবীন্দ্রনাথের প্রধান রাঁধুনী। তবে
রন্ধনশিল্পের কোন পর্যায়ের চর্চা এখানে করা হয়, তা রহস্যই বটে।
এখানে। এখানকার ঘোর লাগানো খাবারের স্বাদ উপেক্ষা করার ক্ষমতা যেন কারোরই নেই।
বলার অপেক্ষা রাখে না, ভদ্রমহিলা নিজেই রবীন্দ্রনাথের প্রধান রাঁধুনী। তবে
রন্ধনশিল্পের কোন পর্যায়ের চর্চা এখানে করা হয়, তা রহস্যই বটে।
মুশকান জুবেরি সুন্দরপুরের স্থায়ী বাসিন্দা নন। এমনকি তার সত্যিকারের পরিচয় কি,
তাও জানেনা কেউ। তিনি নিজেকে আভিজাত্যে ঘেরা এক রহস্যের জালে এমনভাবে আবৃত করে
রেখেছেন যে, কেউ সে রহস্যের জাল ভেদ করার সাহসটুকু পর্যন্ত করে না। আবার, কিছু
অতি কৌতুহলী মানুষ, তাকে ঘিরে রাখা অদৃশ্য সুরক্ষিত বলয়টাকে স্পর্শ করতে গিয়েই
নিজেদের মনে এই ধারণার জন্ম দিতে বাধ্য হয় যে, তার ভেতর অতিমানবীয় ক্ষমতা
আছে।
তাও জানেনা কেউ। তিনি নিজেকে আভিজাত্যে ঘেরা এক রহস্যের জালে এমনভাবে আবৃত করে
রেখেছেন যে, কেউ সে রহস্যের জাল ভেদ করার সাহসটুকু পর্যন্ত করে না। আবার, কিছু
অতি কৌতুহলী মানুষ, তাকে ঘিরে রাখা অদৃশ্য সুরক্ষিত বলয়টাকে স্পর্শ করতে গিয়েই
নিজেদের মনে এই ধারণার জন্ম দিতে বাধ্য হয় যে, তার ভেতর অতিমানবীয় ক্ষমতা
আছে।
রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো খেতে আসেননি ওয়েব সিরিজ
এদিকে একদল মানুষ মুশকানকে ডাইনী বলে আখ্যায়িত করলেও, এলাকার প্রভাবশালী নেতা
এবং পুলিশের কর্মকর্তারা তাকে বেশ তোয়াজ করেই চলে। কারণ, সুন্দরপুরের মতো একটা
জায়গায়, জমিদার বাড়িতে, একা থাকা এক অতি সুন্দরী, চিত্ত হরণকারী নারী, যার
হাতের রান্নার আবার জাদুকরী স্বাদ, কয়জনই বা এমন একজনের সান্নিধ্য লাভের সুযোগ
হাতছাড়া করতে চাইবে?
এবং পুলিশের কর্মকর্তারা তাকে বেশ তোয়াজ করেই চলে। কারণ, সুন্দরপুরের মতো একটা
জায়গায়, জমিদার বাড়িতে, একা থাকা এক অতি সুন্দরী, চিত্ত হরণকারী নারী, যার
হাতের রান্নার আবার জাদুকরী স্বাদ, কয়জনই বা এমন একজনের সান্নিধ্য লাভের সুযোগ
হাতছাড়া করতে চাইবে?
এরই মধ্যে সুন্দরপুরে আগমন হয়, নুরে ছফা নামের এক আগন্তুকের, যিনি প্রথমদিকে
নিজেকে পত্রিকার সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ও তার মালিকের
সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করতে থাকেন। কিন্তু, কাহিনী সামনের দিকে গড়াতেই
বেড়িয়ে আসে নুরে ছফার আসল পরিচয় এবং তার সুন্দরপুরে আসার অবিশ্বাস্য কারণ।
মুশকান জুবেরির আঁচলের আড়ালে লুকিয়ে থাকতে চাওয়া স্থানীয় নেতা এবং পুলিশের
কর্মকর্তারা এক পর্যায়ে বাধ্য হয় নুরে ছফার অনুগত হতে।
নিজেকে পত্রিকার সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ও তার মালিকের
সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করতে থাকেন। কিন্তু, কাহিনী সামনের দিকে গড়াতেই
বেড়িয়ে আসে নুরে ছফার আসল পরিচয় এবং তার সুন্দরপুরে আসার অবিশ্বাস্য কারণ।
মুশকান জুবেরির আঁচলের আড়ালে লুকিয়ে থাকতে চাওয়া স্থানীয় নেতা এবং পুলিশের
কর্মকর্তারা এক পর্যায়ে বাধ্য হয় নুরে ছফার অনুগত হতে।
ভূত- প্রেত নয় বরং, আস্তে আস্তে উন্মুক্ত হতে থাকে ভয়ঙ্কর সব তথ্য।
কিন্তু, রহস্য উন্মোচনের সর্বশেষ পরিণতি কি সত্যিই সুখকর কিছু হবে?
সেটা জানতে গেলে কিন্তু আপনাকে পুরো বইটি পড়ে দেখতে হবে কিংবা অপেক্ষা করতে হবে
13 ই আগস্ট
Hoichoi
তে ওয়েব সিরিজটি রিলিজ হওয়ার ।
13 ই আগস্ট
Hoichoi
তে ওয়েব সিরিজটি রিলিজ হওয়ার ।
Also read,