শোন না..
পূজা-হুম বল!
যশ-জানিস তোকে প্রথম যেদিন কাজল রাঙানো চোখে দেখেছিলাম, কি যে এক মায়াবীতে রাঙানো ছিলিস তুই জানিস?
পূজা-ও তাই নাকি রে?
যশ-হুম!
……কেন রে?তোর কি মনে হয় আমি মিথ্যা বলি?
পূজা-হি হি….জানি জানি সব জানি।
যশ-তাই নাকি?
পূজা-হুম তো।
যশ-জানিস মাঝে মাঝে ভাবি তোকে নিয়ে ওই দূর সীমানার পারে ছুট্টে যাব।এক রূপ কথার সাগরের দেশে।যেখানে তুই আর আমি মেঘেদের সাথে খেলা করবো গল্প করবো।কেমন হবে বল তো?
পূজা-হুম, বেশ তো চল না যাই দুজনে ওই সীমানার পারে।
যশ-জানিস ,মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে দুষ্টুমী করে তোর সাথে লুকোচুরি খেলবো।আমি বলবো টুকি।তুই তবু আমার পাবিনা আমায় খুঁজে।
…..হি হি কেমন হবে বল তো?
পূজা-ইশ্!ছোটো বাচ্চা লুকোচুরি খেলবে।পাগল একটা।
যশ-হুম পাগলই তো তোর জন্য!
পূজা-ইশ্,ঢং আর পারি না।
যশ-সেই যাই হোক গে!শোন্ না।
পূজা-হুম বল রে।
যশ-জানিস…স্বপ্ন দেখি তুই আমার সামনে কোনে বেশে আসলি।পান পাতা সরিয়ে হল আমাদের শুভদৃষ্টি।আমি তোর সেই কোনে বেশে মুখটা দেখে একেবারে চমকে উঠলাম।
পূজা-কেন?কেন?চমকে কেন উঠলে?
যশ-ভাবলাম এ কোন শাকচুন্নি আমার সামনে ।পূজা-(রেগে লাল)কি আমি শাকচুন্নি।যা আর কথা নাই।
যশ-হি হি!বাবু রাগ করছে।আরে মজা করলাম।
পূজা-হুম জানি জানি আমি তো শাকচুন্নি বাজে দেখতে।
যশ-আরে পাগলি না না।মজা করছিলাম।এই যে কান ধরছি আর বলবো না।
….শোন তুই হলি আমার কাছে শ্রেষ্ঠ সুন্দরী বুঝলি।
পূজা-ইশ্ ঢং আর পারি না।
যশ-ওই পাগলি শোন না।
পূজা-হুম বল…
যশ্-জানিস তুই সত্যি একদিন কোনে বেশে আমার সামনে আসবি।পান পাতা সরিয়ে আমার দিকে তাকাবি।হবে আমাদের শুভদৃষ্টি ।আমি তোর সিঁথি রাঙিয়ে দেবো এক অপরূপ বর্ণে।আর আমাদের একটা ছোট্টো সংসার হবে।
পূজা-হুম!আমিও তাই চাই।
যশ-ওই পূজা শোন না..
পূজা-হুম বল!
যশ-জানিস তোকে প্রথম যেদিন কাজল রাঙানো চোখে দেখেছিলাম, কি যে এক মায়াবীতে রাঙানো ছিলিস তুই জানিস?
পূজা-ও তাই নাকি রে?
যশ-হুম!
……কেন রে?তোর কি মনে হয় আমি মিথ্যা বলি?
পূজা-হি হি….জানি জানি সব জানি।
যশ-তাই নাকি?
পূজা-হুম তো।
যশ-জানিস মাঝে মাঝে ভাবি তোকে নিয়ে ওই দূর সীমানার পারে ছুট্টে যাব।এক রূপ কথার সাগরের দেশে।যেখানে তুই আর আমি মেঘেদের সাথে খেলা করবো গল্প করবো।কেমন হবে বল তো?
পূজা-হুম, বেশ তো চল না যাই দুজনে ওই সীমানার পারে।
যশ-জানিস ,মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে দুষ্টুমী করে তোর সাথে লুকোচুরি খেলবো।আমি বলবো টুকি।তুই তবু আমার পাবিনা আমায় খুঁজে।
…..হি হি কেমন হবে বল তো?
পূজা-ইশ্!ছোটো বাচ্চা লুকোচুরি খেলবে।পাগল একটা।
যশ-হুম পাগলই তো তোর জন্য!
পূজা-ইশ্,ঢং আর পারি না।
যশ-সেই যাই হোক গে!শোন্ না।
পূজা-হুম বল রে।
যশ-জানিস…স্বপ্ন দেখি তুই আমার সামনে কোনে বেশে আসলি।পান পাতা সরিয়ে হল আমাদের শুভদৃষ্টি।আমি তোর সেই কোনে বেশে মুখটা দেখে একেবারে চমকে উঠলাম।
পূজা-কেন?কেন?চমকে কেন উঠলে?
যশ-ভাবলাম এ কোন শাকচুন্নি আমার সামনে ।পূজা-(রেগে লাল)কি আমি শাকচুন্নি।যা আর কথা নাই।
যশ-হি হি!বাবু রাগ করছে।আরে মজা করলাম।
পূজা-হুম জানি জানি আমি তো শাকচুন্নি বাজে দেখতে।
যশ-আরে পাগলি না না।মজা করছিলাম।এই যে কান ধরছি আর বলবো না।
….শোন তুই হলি আমার কাছে শ্রেষ্ঠ সুন্দরী বুঝলি।
পূজা-ইশ্ ঢং আর পারি না।
যশ-ওই পাগলি শোন না।
পূজা-হুম বল…
যশ্-জানিস তুই সত্যি একদিন কোনে বেশে আমার সামনে আসবি।পান পাতা সরিয়ে আমার দিকে তাকাবি।হবে আমাদের শুভদৃষ্টি ।আমি তোর সিঁথি রাঙিয়ে দেবো এক অপরূপ বর্ণে।আর আমাদের একটা ছোট্টো সংসার হবে।
পূজা-হুম!আমিও তাই চাই।
যশ-ওই পূজা শোন না..
পূজা-হুম বল!
যশ-জানিস তোকে প্রথম যেদিন কাজল রাঙানো চোখে দেখেছিলাম, কি যে এক মায়াবীতে রাঙানো ছিলিস তুই জানিস?
পূজা-ও তাই নাকি রে?
যশ-হুম!
……কেন রে?তোর কি মনে হয় আমি মিথ্যা বলি?
পূজা-হি হি….জানি জানি সব জানি।
যশ-তাই নাকি?
পূজা-হুম তো।
যশ-জানিস মাঝে মাঝে ভাবি তোকে নিয়ে ওই দূর সীমানার পারে ছুট্টে যাব।এক রূপ কথার সাগরের দেশে।যেখানে তুই আর আমি মেঘেদের সাথে খেলা করবো গল্প করবো।কেমন হবে বল তো?
পূজা-হুম, বেশ তো চল না যাই দুজনে ওই সীমানার পারে।
যশ-জানিস ,মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে দুষ্টুমী করে তোর সাথে লুকোচুরি খেলবো।আমি বলবো টুকি।তুই তবু আমার পাবিনা আমায় খুঁজে।
…..হি হি কেমন হবে বল তো?
পূজা-ইশ্!ছোটো বাচ্চা লুকোচুরি খেলবে।পাগল একটা।
যশ-হুম পাগলই তো তোর জন্য!
পূজা-ইশ্,ঢং আর পারি না।
যশ-সেই যাই হোক গে!শোন্ না।
পূজা-হুম বল রে।
যশ-জানিস…স্বপ্ন দেখি তুই আমার সামনে কোনে বেশে আসলি।পান পাতা সরিয়ে হল আমাদের শুভদৃষ্টি।আমি তোর সেই কোনে বেশে মুখটা দেখে একেবারে চমকে উঠলাম।
পূজা-কেন?কেন?চমকে কেন উঠলে?
যশ-ভাবলাম এ কোন শাকচুন্নি আমার সামনে ।পূজা-(রেগে লাল)কি আমি শাকচুন্নি।যা আর কথা নাই।
যশ-হি হি!বাবু রাগ করছে।আরে মজা করলাম।
পূজা-হুম জানি জানি আমি তো শাকচুন্নি বাজে দেখতে।
যশ-আরে পাগলি না না।মজা করছিলাম।এই যে কান ধরছি আর বলবো না।
….শোন তুই হলি আমার কাছে শ্রেষ্ঠ সুন্দরী বুঝলি।
পূজা-ইশ্ ঢং আর পারি না।
যশ-ওই পাগলি শোন না।
পূজা-হুম বল…
যশ্-জানিস তুই সত্যি একদিন কোনে বেশে আমার সামনে আসবি।পান পাতা সরিয়ে আমার দিকে তাকাবি।হবে আমাদের শুভদৃষ্টি ।আমি তোর সিঁথি রাঙিয়ে দেবো এক অপরূপ বর্ণে।আর আমাদের একটা ছোট্টো সংসার হবে।
পূজা-হুম!আমিও তাই চাই।
যশ-ওই পূজা শোন না..
পূজা-হুম বল!
যশ-জানিস তোকে প্রথম যেদিন কাজল রাঙানো চোখে দেখেছিলাম, কি যে এক মায়াবীতে রাঙানো ছিলিস তুই জানিস?
পূজা-ও তাই নাকি রে?
যশ-হুম!
……কেন রে?তোর কি মনে হয় আমি মিথ্যা বলি?
পূজা-হি হি….জানি জানি সব জানি।
যশ-তাই নাকি?
পূজা-হুম তো।
যশ-জানিস মাঝে মাঝে ভাবি তোকে নিয়ে ওই দূর সীমানার পারে ছুট্টে যাব।এক রূপ কথার সাগরের দেশে।যেখানে তুই আর আমি মেঘেদের সাথে খেলা করবো গল্প করবো।কেমন হবে বল তো?
পূজা-হুম, বেশ তো চল না যাই দুজনে ওই সীমানার পারে।
যশ-জানিস ,মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে দুষ্টুমী করে তোর সাথে লুকোচুরি খেলবো।আমি বলবো টুকি।তুই তবু আমার পাবিনা আমায় খুঁজে।
…..হি হি কেমন হবে বল তো?
পূজা-ইশ্!ছোটো বাচ্চা লুকোচুরি খেলবে।পাগল একটা।
যশ-হুম পাগলই তো তোর জন্য!
পূজা-ইশ্,ঢং আর পারি না।
যশ-সেই যাই হোক গে!শোন্ না।
পূজা-হুম বল রে।
যশ-জানিস…স্বপ্ন দেখি তুই আমার সামনে কোনে বেশে আসলি।পান পাতা সরিয়ে হল আমাদের শুভদৃষ্টি।আমি তোর সেই কোনে বেশে মুখটা দেখে একেবারে চমকে উঠলাম।
পূজা-কেন?কেন?চমকে কেন উঠলে?
যশ-ভাবলাম এ কোন শাকচুন্নি আমার সামনে ।পূজা-(রেগে লাল)কি আমি শাকচুন্নি।যা আর কথা নাই।
যশ-হি হি!বাবু রাগ করছে।আরে মজা করলাম।
পূজা-হুম জানি জানি আমি তো শাকচুন্নি বাজে দেখতে।
যশ-আরে পাগলি না না।মজা করছিলাম।এই যে কান ধরছি আর বলবো না।
….শোন তুই হলি আমার কাছে শ্রেষ্ঠ সুন্দরী বুঝলি।
পূজা-ইশ্ ঢং আর পারি না।
যশ-ওই পাগলি শোন না।
পূজা-হুম বল…
যশ্-জানিস তুই সত্যি একদিন কোনে বেশে আমার সামনে আসবি।পান পাতা সরিয়ে আমার দিকে তাকাবি।হবে আমাদের শুভদৃষ্টি ।আমি তোর সিঁথি রাঙিয়ে দেবো এক অপরূপ বর্ণে।আর আমাদের একটা ছোট্টো সংসার হবে।
পূজা-হুম!আমিও তাই চাই।
তারপর শত প্রতিক্ষার পর আসলো সেই দিন।পূজা কোনে বেশে আসলো যশের সামনে।যশের হাতের সিঁদুরে রাঙিয়ে উঠলো পূজার সিঁথি।
…..পরিনতি পেল তাদের মিষ্টি ভালোবাসা!
এভাবেই নয় পরিনতি পাক্ প্রতিটি দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসা।