50+ Best Bengali Funny Jokes 2023 (বাংলা হাসির জোকস) – Bangla
Jokes
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ও ভীষন ভালো । বিশেষত, নিয়মিত হাসলে আমাদের হার্ট ভালো
থাকে । তাই আপনার জন্য রইলো সেরা কিছু মজার মজার জোকস । আপনি চাইলে এগুলো নিজে
পড়ে হাসতে পারেন কিংবা কাউকে পাঠিয়ে হাসাতে পারেন 😃।
Facebook, What’s app
এ স্ট্যাটাস হিসেবে পোস্ট করে বন্ধুদের হাসাতে পারেন ।
Bangla Funny Jokes
০১.
রাস্তায় ভাগ্নের সাথে মামার দেখা ..
ভাগ্নে :
মামা কেমন আছো ?
মামা : ভালো তুই ?
ভাগ্নে : ভালো , তোমার গরু দেখে
আসলাম ।
মামা :কেমন হইছে ?
ভাগ্নে : ভালো ঠিক তোমার মত দেখতে ।
মামা
: কি .. কস !
ভাগ্নে : আমি না মামী কইছে ।
মামা : ও.. তাইলে ঠিক আছে
নতুন জোকস
০২.
এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খেলেন।
খাওয়া
শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন…
ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক এক বছর আগে,
আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা নাই।
বিল পরিশোধ করতে না
পারায় তখন আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?
ম্যানেজারঃ জি
স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন
না,আগামীতে আর হবে না।
ভদ্রঃ না না ঠিক আছে, আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে
আজকেও আপনাকে একটু কষ্ট করে সে কাজটা করতে হবে!
০৩.
প্রশ্নকর্তা : লিখতে-পড়তে পারেন?
প্রার্থী :
আজ্ঞে, লিখতে পারি,পড়তে পারি না।
প্রশ্নকর্তা : এ কী অদ্ভুত কাণ্ড! পড়তে
পারেন না, অথচ লিখতে পারেন। ঠিক আছে লেখেনতো!
প্রার্থী : খচখচ করে কী সব
লিখল। বহু কষ্ট করেও প্রশ্নকর্তা বুঝতে পারলেন না।
প্রশ্নকর্তা : এসব কী
লিখেছেন?
প্রার্থী : আজ্ঞে, ওই যে বললাম না,পড়তে পারি না!!
Jokes In Bengali For Whatsapp
০৪.
চরম জোকস দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল
থেকে
পালানোর প্ল্যান করলো।
১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল
মেইন গেটে গিয়ে
পাহারাদার কে খুব
করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে যাবো।
২য় পাগলঃ
হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে।
পরেরদিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো মেইন
গেটে
উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো
পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল।
পাহারাদার
কে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস….. আমাদের
প্ল্যানটাই
ভেস্তে গেল। শালা পাহারাদারটা কোথায়
মরতে গেছে কে জানে
!!! আজ ও
থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।
২য় পাগলঃ
হুমমমমম.মেইনগেটও বন্ধ নেই
যে, খুলে পালিয়ে যাবো।
আজ ফিরে যাই
চল.
অন্যদিন আবার ট্রাই করবো।
বড়দের হাসির জোকস
০৫.
চোরাকারবারি কাল্লু খাঁ তার সাগরেদকে ডেকে বললো, ‘যা
তো দেখে আয় রাস্তায় কোনো পুলিশ আছে কি না।’
খানিক পরেই সাগরেদ একদল
পুলিশ নিয়ে হাজির। বললো, ‘ওস্তাদ, রাস্তায় কোথাও পুলিশ পাইনি, তাই থানা থেকেই
ডেকে নিয়ে এলাম!
০৬.
বল্টু এবং মন্টু পরীক্ষার হলে লেখা বাদ দিয়ে গল্প
করছে।
স্যারঃ কি ব্যাপার তোমরা লেখা বন্ধ করে গল্প করছো কেনো?
বল্টুঃ
স্যার প্রশ্নে লেখা আছে পলাশীর যুদ্ধ সর্ম্পকে আলোচনা কর। তাই আলোচনা করছি !
০৭.
একদিন এক পাগল ডাক্তার
কে জিজ্ঞেস
করল!
পাগল
: ডাক্তার সাব আপনি কতদুর
পড়েছেন?
ডাক্তার : B A পর্যন্ত !
পাগল:
এতদিনে ২ টা অক্ষর
শিকছস, তাও আবার উল্টা
০৮.
খারাপ স্বভাবের এক লোক রিক্সাওয়ালাকে ডাক দিয়ে
বলল-এই রিক্সা যাইবা?
রিক্সাওয়ালা জানতে চাইলো-কই যাইবেন?
লোকটি
বলল-জাহান্নামে যাবো?
রিক্সাওয়ালা বলল-ভাড়া বেশী দেওন লাগবো,আসার সময়
খালি আহন লাগে!
Bangla Jokes Image
০৯.
জন সিনা একবার এক
দোকানে গেছে রেসলিং এ
জয়ী
হওয়া ঘড়ি ঠিক করার জন্য।
জন সিনা : আমি আমার এই
ঘড়িটা ঠিক
করতে
চাই। কত
টাকা লাগবে?
দোকানদার :
আপনি যা দিয়ে কিনেছেন
তার
অর্ধেক দিলেই চলবে।।।
জন সিনা : আমি ঘড়িটা ৩২
টা ঘুসি মেরে
পেয়েছি।
তো কয়টা দিতে হবে???
-দোকানদার বেহুশ!
১০.
শামসু তার নিজের ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে
নিয়ে যাচ্ছে! এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো-
লোক : ভাই দরজা কি বিক্রি
করবেন নাকি?
শামসু : না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া
গেছে!
লোক : কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢোকে?
শামসু : কীভাবে ঢুকবে? দরজা তো
আমার কাছে!
বাংলা ফানি স্ট্যাটাস
অনুষ্ঠানে কৃষকের
ইন্টারভিউ:
উপস্থাপকঃ ও বাই,
ছাগলরে কি
খাওয়ান?
কৃষকঃ কুনডারে? কালা না সাদা ?
উপস্থাপকঃ কালাডারে।
কৃষকঃ
গাস।
উপস্থাপকঃ আর সাদা?
কৃষকঃ ওইডারেও গাসই খাওয়াই।
উপস্থাপকঃ
ও !! আচ্ছা,
এইডিরে কই
বাইন্দা রাহেন ?
কৃষকঃ কুনডা ?
কালাডা
না সাদাডা ?
উপস্থাপকঃ সাদা।
কৃষকঃ ওইনো, বাইরের গরের
কুনাডাত্
বাইন্দা
রাহি।
উপস্থাপকঃ আর কালাডা?
কৃষকঃ ঐডারেও সাদাডার লগেই রাহি ৷
উপস্থাপকঃ
আর গুছুল করাইন কেমনে ?
কৃষকঃ কালা’ডা না সাদা’ডা ?
উপস্থাপকঃ
কালা।
কৃষকঃ পুস্কুনিত্ !
উপস্থাপকঃ আর সাদাডা?
কৃষকঃ ঐডারেও
পুস্কুনিত্ই করাই।
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত) হ্যাঁ!
যহন দুইডারে এক
রহমি
করস তাইলে জিগাস
কেল্লেইগগা “কালা না সাদা”
কৃষকঃ সাদা ছাগলডা যে
আমার,
এল্লেইগগা .
উপস্থাপকঃ ও !! আর কালাডা ?
কৃষকঃ (হাসি হাসি
মুখে) ঐডাও আমার ..
Bangla Jokes Caption
১২.
স্বর্গ আর নরকের মধ্যে একটা
ফুটবল ম্যাচ
খেলা হবে। স্বর্গের বাসিন্দারা তো হেসেই খুন, বলে,
সেরা ফুটবল খেলোয়ার
সবাই তো স্বর্গে রয়েছেন, তো তোমরা খেলবে কাকে নিয়ে!
তাই শুনে নরকের
বাসিন্দারা হেসে জবাব দিল, ‘রেফারিরা যে সবাই এখানে, সেটা জানো না!
১৩.
এক বিয়েতে খাবার
না দিয়ে শুধু
পানি
দেয়া হচ্ছিলো সবাইকে…
এক লোক বিরক্ত হয়ে বলল,
ভাইজান…
গলায়
পানি
আটকে গেছে…একটু
বিরিয়ানি মিলবে?
বাংলা হট জোকস কালেকশন
১৪.
এক ভদ্রলোক ছেলেকে নিয়ে ট্রেনে সিট না পেয়ে
দাঁড়িয়েছিল ।
ট্রেনের ভিতর এক পাগল চিৎকার করছিলো। এটা দেখে ছেলে বাবাকে
জিজ্ঞেস করছে।
বাবা ঐ লোকটা ওরকম চিৎকার করছে কেন?
বাবা :- ওর মাথায়
সিট (পাগলামী) আছে তো তাই।
ছেলে :- তাহলে আমি ঐ সিটেই বসব বাবা!
১৫.
১য় বন্ধুঃআমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে
দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
২য় বন্ধুঃআরে তুই জানিস, আমার মামার বাড়িতে
এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডর্জন হয়ে যায়!
০১.
একজন বাস ড্রাইবার এক্সিডেন্ট
করে রাস্তার
পাশে
জমির ভিতর ঢুকে পরে.
পুলিশ এসে তাকে জিজ্ঞাস করল
পুলিশঃ
ফাকা রাস্তায় এরকম
এক্সিডেন্ট করলি কেন?
ড্রাইবারঃ স্যার,
আমি
তো ভালোভাবেই বাস
চালাচ্ছিলাম
হটাৎ করে এক পাগল রাস্তার
মাঝে
এসে নাচতে শুরু করল
আমি ভাবলাম
আমি যদি পাগলকে বাঁচাই,তাহলে বাসের
সবাইকে
মারতে হবে আর
যদি বাসের
সবাইকে বাঁচাই,তাহলে
পাগলকে মারতে হবে
আমি চিন্তা করে দেখলাম,একজনের
চেয়ে সবাইকে বাঁচানো ভালো
তাই আমি
সিদ্ধান্ত নিলাম
পাগলটাকে মারবো !!
পুলিশঃ তাহলে বাস জমির
দিকে
চালালি কেন?
ড্রাইভারঃ স্যার আমি যখন
পাগলটাকে মারতে গেলাম তখন,
পাগলটা
দৌড়ে জমির ভিতর
ঢুকে গেল,তাই!
০২.
বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো
লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার
কাছে ক্ষমা
চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি।
বাবাঃ তবু মারলো?
চলতো গিয়ে
দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার
চাচা, ছেলেটা আপনার
কাছে
ক্ষমা চাইলো,
তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি??
তোমার
পোলায় আমার
পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো।
আমি তার
ভদ্রতায়
খুশি
হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম।
টাকার লোভে আবার
আমার
পায়ে পাড়া
মারলো !
Bangla Jokes SMS For Girlfriend
০৩.
এক বাংলাদেশি মন্ত্রী আমেরিকা গেল তার বন্ধুর বাড়ী ।
তার বন্ধু সেখানকার মন্ত্রী ।
বাংলাদেশী মন্ত্রী তার বন্ধুর অনেক সুন্দর
বাড়িটা দেখে জিজ্ঞেস করল-“বন্ধু এত সুন্দর বাড়ি ? কিভাবে ?
আমেরিকান: ঐ যে
সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
বাংলাদেশি: হ্যাঁ ।
আমেরিকান: ঐটার ১০%
আমার পকেটে ।
কিছুদিন পর আমেরিকান বাংলাদেশির বাড়িতে এল । এসে তো পুরাই থ
হইয়া গেল । এতো তার বাড়ীর চেয়ে সুন্দর ।
তাই বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল- “এত
সুন্দর বাড়ী , কিভাবে ?
বাংলাদেশী: ঐযে সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
আমেরিকান:
না!
জোকস ক্যাপশন
০৪.
এক মহিলা আসল এক কবিরাজের কাছে —
মহিলা :আমার
স্বামী প্রতিরাতে আমাকে এসে মারধোর করে।এখন আমি কী করব?
কবিরাজ :এই নে
তাবিজ। এটা ৫ দিন তোর দাতে লাগিয়ে রাখবি। [৫ দিন পর]
মহিলা :কবিরাজ
বাবা,তাবিজ টায় এতই ফয়দা হল যে আমার স্বামী আমাকে ৫ দিন মোটেও মারে নি।
কবিরাজ
:এটা তাবিজের ফল না,এটা তোর মুখ বন্ধ রাখার ফল!
০৫.
এক চোর এক জুতার
দোকানে চুরি কইরা ধরা
খাইছে।
কিছু মারধোর করে মালিক
তাকে ছেড়ে দিল।।
কিছু দিন পর সে
আবার ওই
দোকানে চুরি করতে আসলো
এবং এবারও ধরা খাইলো,
মালিক বলল
: তোর শরম নাই ?
তুই আবার আসছোছ।
চোর বলল : আমার দোষ কি?
দোকানের
সামনে লেখা
ধন্যবাদ আবার আসবেন।।
Funny Jokes In Bengali For Friends
০৬.
মফিজঃ ডাক্তার সাহেব ডাক্তার সাহেব, জলদি চলেন। আমার
বৌ কে বাঁচান, ওকে সাপে কামড়েছে..
ডাক্তারঃ সে কি!! কোথায় কামড়েছে?
হাতে না পায়ে? ক্ষত স্থান থেকে একটু দূরে শক্ত করে বেঁধেছ?
মফিজঃ জী
ডাক্তার সাহেব, মাথায় কামড়েছে। আমি বুদ্ধি করে ওর গলায় গামছা দিয়ে শক্ত করে
বেঁধে রেখে এসেছি।
বাঁধার সময় বৌ যদি-ও খুব ছটফট করছিল, কিন্তু আমি
পাত্তা দেই নাই !
০৭.
ডাক্তার : ভয়ের কিছু নেই। চট করে আপনার দাঁত তুলে
দেব।
রোগী : না, না, ডাক্তার সাহেব, আমার ভীষণ ভয় করছে। যন্ত্রণায় আমি
মরেই যাব।
ডাক্তার :ঠিক আছে এই নিন, খানিকটা ব্র্যান্ডি খেয়ে নিন।
(ব্র্যান্ডি
খাওয়ার পর)
ডাক্তার: কি, এখন সাহস বেড়েছে তো?
রোগী: নিশ্চয়ই
বেড়েছে। এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে। হাত লাগাতে আসুক, বাপের নাম
ভুলিয়ে দেব।
এক ঘুঁসিতে দাঁত ফেলে দেব।
০৮.
একটা বাচ্চা বানর আর ডুগডুগি নিয়ে ট্রেনে উঠলো এক
লোক।
এক স্টেশন পরে এক লোক উঠলো তার শিশুপুত্রকে সঙ্গে নিয়ে।
বানর
দেখে ছোট ছেলেটি তাকে বিরক্ত করতে লাগল। বানরের কানে কাঠি ঢোকায়, লেজ ধরে টানে,
খোঁচা মারে। বানরটা বেজায় বিরক্ত, লোকটিও।
একসময় ছেলেটির বাবা বানরওয়ালাকে
জিজ্ঞেস করল, এটা বানরের বাচ্চা, না হনুমানের বাচ্চা?
বানরওয়ালা বলল,
কোনটার কথা জিজ্ঞেস করছেন?
০৯.
আবুলের মাথায় কত
বুদ্ধি !!!
মন্টু : একটা
বাঘ
যদি তোমার
শাশুড়ি ও বউকে একই
সময়ে
আক্রমন করে,
তাহলে
তুমি
কাকে বাঁচাবে ?
আবুল: অবশ্যই বাঘটাকে ,
কারণ ওরা সংখ্যায়
বড্ড
কম !
কমেডি জোকস
১০.
দুষ্টু
পিচ্চি ছেলে এসে তার
মাকে বললঃ আমরা ইস্ত্রি করি
কেন?
মাঃ কোঁচকানো জিনিস
প্লেইন
করার
জন্য। একটু
পরে
পিচ্চির দাদীর রুম
থেকে ভয়ংকর
একটা চিৎকার
শোনা গেল !
পিচ্চির
মা রান্নাঘর
থেকে বললঃ কি হয়েছে ?
পিচ্চি উত্তর দিল
দাদীর
গাল
দুটো ইস্ত্রি করছি !
হিঃ হিঃ হিঃ
১১.
এক গাড়িতে বল্টু তার ফ্যামিলি নিয়ে যাচ্ছে।
বল্টু
বাবা পিছনের ছিটে ঘুমাচ্ছে আর মা বল্টু পাশে বসা
হঠাৎ রাস্তায় ট্রাফিক
পুলিশ থামিয়ে, বলল, আজ সুরক্ষা সপ্তাহ।
আপনি ব্যাল্ট পরে গাড়ি চালাচ্ছেন
তাই সরকার আপনাকে ১০০০০ টাকা পুরস্কার দিবে।
আপনি এই পুরস্কার দিয়ে কি
করবেন?
বল্টু, প্রথমে আমি আমার ড্রাইভিং লাইছেন্স বানাবো ।
তখন বল্টু
মা- ওর কথ।
বিশ্বাস করবেন না স্যার।
নেশা করে যা খুশি তাই বলে !
পুলিশের
কথা শুনে বল্টু বাবা ঘুম থেকে উঠে
আরে বল্টু আমি আগেই বলছিলাম চুরি করা
গাড়ি নিয়ে আমরা বেশী দূর যেতে পারবো না।
১২.
মেয়ের বাবা :- ঘটক মশায়। আমার একমাত্র মেয়ের জন্য
একটা ভালো পাত্র চাই।
ঘটক :- আমার কাছে দুধের মত ফর্সা থেকে শুরু করে
পাতিলের মত কালো পাত্র আছে।
২ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত
আছে। আপনার কোনটা চাই?
মেয়ের বাবা :- বলাতো যায় না, একটি মাত্র মেয়ে
আমার এমন পাত্র চাই যে
আমি চাইলে ঠান্ডা হবে আবার আমি চাইলে গরম হবে।
ঘটক
:- এই নিন একটা সিলভারের পাত্র। এটা যখন চুলায় দিবেন তখন গরম, নামিয়ে রাখলে
ঠান্ডা হবে।
মেয়ের বাবা :- আপনি আমার সঙ্গে ফাজলামি করছেন নাকি?
ঘটক
:- কেন ফাজলামি করব কেন? আপনার পছন্দের পাত্রটাইতো দিলাম, আপনি চাইলেই ঠান্ডা
আবার আপনি চাইলেই গরম
১৩.
অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে
আছো।
হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?
ছাত্র
:- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে!
১৪.
ছেলেঃ- বাবা একটা কম্পিউটার কিনছি।
বাবাঃ- এইটা
কি?
ছেলেঃ- মনিটর।
বাবাঃ- ওইটা কি?
ছেলে:- সিপিইউ।
বাবাঃ-
আর এইটা?
ছেলেঃ- মাউস।
বাবাঃ- এইটা?
ছেলেঃ- সাউন্ড বক্স।
বাবাঃ-
তাহলে কম্পিউটার কই?
১৫.
১ম রাত্রে
অসুস্থ রাজা : শিয়ালগুলো ডাকছে
কেন?
মন্ত্রী : শীতের রাত তো তাই।
রাজা : তাহলে ওদেরকে রাজকোষ থেকে
কম্বল দেয়া হোক।
মন্ত্রী : জি হুজুর, আগামীকালই দেবো।
২য় রাত্রে
রাজা
: মন্ত্রী! শিয়ালগুলোর ডাক থামেনি কেন?
মন্ত্রী : কম্বল পেয়ে ওরা হুজুরের
শোকর গুজার করছে।
৩য় রাত্রে
রাজা : মন্ত্রী, ওরা কতদিন শোকর গুজারি
ডাক ডাকবে?
মন্ত্রী : যতদিন ওরা আপনার দেয়া কম্বল ব্যবহার করবে।
০১.
বিচারকঃ গাড়িটা কিভাবে চুরি করলে বল ?
অভিযুক্তঃ
আমি চুরি করিনি হুজুর! গাড়িটা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়েছিল কি না।
তাই
ভাবলাম মালিক বোধহয় মারা গেছে, তার আর গাড়ির দরকার নেই।
চরম হাসির জোকস
০২.
১ম-ফকিরঃ আইজকা মতিঝিলে একখান১০০ টাকার নোট কুড়ায়ে
পাইছিলাম.
২য়-ফকিরঃ কস কি..??তোর দেখি বিরাট ভাইগ্য!
১ম-ফকিরঃ আরে
না,নোট খান জাল আছিল, তাই ফালাইয়া দিছি!
২য়-ফকিরঃ জাল আছিল ক্যামনে
বুঝলি?
১ম ফকিরঃ তুই কোনোদিন ১০০টাকার নোটে ১এর পরে তিনটা শূন্য দেখছস?
০৩.
এক পাগল খুব মনোযোগ দিয়ে চিঠি লিখছে। তো সে সময়
আরেকজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘চিঠি লেখ? কাকে!
“নিজেকেই লিখি।” তখন
লোকটা আবার বলল,“নিজেকে কি লেখ?”পাগলটা বললো,“আরে!
আগে তো চিঠিটা আমার
কাছে আসুক, তারপর পড়ে দেখি, তারপরনা জানাবো!
০৪.
ঢাকা নিউইয়র্ক বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট চলছে। এক
ভদ্রলোক
টয়লেটে গেলেন। গিয়ে দেখেন আরেকজন
কমোডে বসে আছেন। কিছুক্ষন বাদে আবার
গেলেন। দেখেন
সেই লোক বসে আছেন। তৃতীয় বারও একই অবস্থা। ভদ্রলোক
বিরক্ত
হয়ে বিমানের ক্রুকে বললেন, ” এক জনই যদি এতক্ষন
ধরে বাথরুম করে অন্যরা কখন
যাবে?”
ও, উনার কথা বলছেন? উনি তো উঠবেন না, এ ফ্লাইটে খুব
ভিড় তো,
তাই ওটাই উনার সিট!”
০৫.
অ্যাম্বুলেন্স
সাদা হয় কেন ?
ছাত্রের
উত্তর – অ্যাম্বুলেন্স…এ
অক্সিজেন সিলিন্ডার
থাকে আর অক্সিজেন
একটা
গ্যাস|
গ্যাস রান্নার
কাজে ব্যবহার হয় আর খাবার
ভিটামিন এর
উৎস|
আমরা সূর্য থেকে ভিটামিন Dপাই
আর সূর্য আলো দেয়|
আলো
বাল্ব
থেকে আসে আর ক্রিসমাস
ট্রি তে ছোট
বাল্ব লাগান হয়!
ক্রিসমাস
মানে গিফট আর
সান্তা গিফট নিয়ে আসে…
সান্তা দক্ষিন
মেরুতে থাকে
আর
ওইখানের মেরুতে ভাল্লুক থাকে!
ওই মেরুর ভাল্লুক সাদা আর এই
জন্য
অ্যাম্বুলেন্স ও সাদা ! !
০৬.
বিমানে স্থান বুঝা
৩ জন আবহাওয়াবিদ
বিমানে
চড়ে ঘুরতে বেরিয়েছে।
১ম জনঃ আমি বিমানের
জানালা দিয়ে হাত বের
করেই
বুঝলাম এটা সুইজারল্যান্ড।
কারণ,সুইজারল্যান্ডের ঠান্ডা বাতাস
আমি
ভালোভাবেই চিনি।
একটু পরে
২য় জন বললঃ আমি বিমানের
জানালা দিয়ে
হাত বের করেই বুঝলাম
এটা সৌদি আরব। কারণ, এখানকার গরম বাতাস
আমি
ভালোভাবেই চিনি।
আরো কিছুক্ষণ পর
৩য় জন বললঃ আমি জানালা হাত বের
করেই
বুঝলাম এটা বাংলাদেশের ঢাকার গূল্লিস্থান !!
বাকি ২ জনঃ কিভাবে বুঝলেন?
৩য়
জনঃ কারণ, জানালা দিয়ে হাত বের
করতেই আমার
হাত-ঘড়িটা কেউ মেরে দিছে
!!
০৭.
স্টিভ জবস ও বিল গেটসের মধ্যে কথা হচ্ছিল।
বিল
গেটস: গতকাল একটু ব্যাংকে গিয়েছিলাম।
স্টিভ জবস: কেন?
বিল গেটস: একটা
লোনের ব্যাপারে কথা বলতে।
স্টিভ জবস: তাই নাকি? তা কত টাকা লোন দরকার
তোমার?
বিল গেটস: আমার না। ব্যাংকের দরকার!
০৮.
আমেরিকাঃ মোবাইল -আমাদের
আবিষ্কার।
চায়নাঃ
সিমকার্ড আমাদের আবিষ্কার।
জাপানঃ এস.এম.এস আমাদের আবিষ্কার।
ইন্ডিয়াঃ
আউট গোইং লক আমাদের
আবিস্কার।
বাংলাদেশঃমিসকল আমাদের দেশের আবিষ্কার!
০৯.
আবুল তার বউকে নিয়ে কফি-
শপে গেছে।
আবুলঃ
কফিটা তাড়াতাড়ি শেষ
করো,
ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
বউঃ হোক, সমস্যা
কি? .
আবুলঃ আরে,
মূল্য তালিকা দেখো। হট কফি- ২০ টাকা, কোল্ড
কফি-
৫০টাকা।
ঠান্ডা হয়ে গেলেই
অযথা ৩০
টাকা বেশি দিতে হবে !
১০.
বাবাঃ যদি ফেল করিস তবে আমাকে তুই আর বাবা বলে ডাকবি
না !
বলে দিলাম .. (রেজাল্ট বের হওয়ার পর)
বাবা : কিরে তোর রেজাল্ট
কেমন হল ?
কিছু তো বললি না ↓ছেলেঃ আমি দুঃখিত, রফিক সাহে!
১১.
একটা আপেল দুই বন্ধু
ভাগাভাগি করে খাবে ।
১ম
বন্ধু আপেল টা ভাগ করে বড় অংশ টুকু নিল
২য় বন্ধু : দোস্ত তুই বড় অংশ নিলি
আর
আমাকে ছোট অংশ টা দিলি ?
১ম বন্ধু : তুই হলে কি করতি ?
২য়
বন্ধু : আমি বড়
অংশটা তোকে দিতাম ।
১ম বন্ধু : তাইতো বড় অংশটা নিলাম!
১২.
বিচারক : তুমি পকেট মারতে গিয়ে ধরা পড়েছে। তোমার দোষ
স্বীকারে আপত্তি আছে?
আসামি : আমি নিরপরাধ হুজুর। ধরা পড়ার জন্য আমি দায়ী
নই।
লোকটার পকেট এত ছোট ছিল যে, হাতটা টুকিয়ে আর বের করতে পারি নাই।
১৩.
শীতের সকাল
শীতের সকালে দুই বন্ধুর
মাঝে
কথা হচ্ছে:-
১ম বন্ধু: লতিফ দেখরে পুকুরে আগুন
ধরে গেছে!
২য়
বন্ধু: কি ভাবে বুঝলি?
১ম বন্ধু: দেখ পুকুরের
পানি দিয়ে ধোয়া বের
হচ্ছে।
২য় বন্ধু: আরে বোকা বুঝলি না ?
১ম বন্ধু: কি?
২য় বন্ধু:
পুকুরের মাছ গুলো সিগারেট
খাচ্ছে!
১৪.
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে, তুমি কি
আমেরিকান??
চাইনিজঃনা…আমি চাইনিজ
পাগলঃ তুমি আমেরিকান না???
চাইনিজঃ
না, আমি চাইনিজ
পাগলঃ মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান
চাইনিজ লোকটি
শেষে বিরক্ত হয়ে বলল হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??
পাগলঃ চেহারা দেখে
তো মনে হয় তুমি চাইনিজ
১৫.
গির্জায় কনফেশন চলছে—
চুর: ফাদার, আমি একটি
মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন?
ফাদার: না,
এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো।
চুর: ফেরত দেওয়ার
চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না।
ফাদার: সে
ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা
করেছিলে।
মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলে গেল। ওদিকে পাদ্রি বাড়ি
ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই।